ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের কাছে আটকে থাকা গ্রাহকের টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে কি না সেটি খুঁজে দেখতে একটি কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। ওই নির্দেশনার আলোকে উচ্চ আদালতে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন বিএফআইইউ’র সংশ্লিষ্টরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের প্রতিষ্ঠাতা সোনিয়া মেহজাবীন, তার ভাই বরখাস্ত পুলিশ পরিদর্শক শেখ সোহেল রানা ও চাচা মোহাম্মদ জায়েদুল ফিরোজ ১৮ কোটি ৫৬ লাখ টাকা সরিয়েছেন। ওই প্রতিবেদনে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
এ সময় শেখ সোহেল রানাকে ফিরিয়ে আনতে সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নিতেও নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে, ই-অরেঞ্জের বিপরীতে রাজস্ব আদায় হয়েছে কি না তা জানাতে নির্দেশ দিয়েছেন এনবিআরকে।
এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনের বিষয়ে শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আজ রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক।
এফএইচ/এমএইচআর/এমএস