বুধবার, ২ মার্চ, ২০২২

প্রধানমন্ত্রী কার্য়ালয়ে ঘরের আবেদন করায়  তিনটি পরিবার গৃহ বন্ধি

কাঠালিয়া প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠি  জেলাধীন  কাঠালিয়া  উপজেলার ০৪ নং কাঠালিয়া সদর ইউনিয়নের ০২ নং ওর্য়াডের দহ্মিন আউরা গ্রামের বাসিন্দা দরিদ্র সফিকুল ইসলাম শাওন”  তিন ভাই   এক বোন- ভাইয়ের   মধ্যে সফিকুল ইসলাম শাওন  সবার ছোট, বাবা বেঁচে নেই। ঘরে আছেন  বৃদ্ধ মা। তাছাড়া আর না বললেই নয় আমি স্থানীয় প্রেস ক্লাবে  অফিস সহকারী হিসেবে কর্মরত আছি,  কিন্তু আর্থিক সংকটের কারণে ও আমার  জমি না  থাকায়, সরকারি ভুমিহীন ঘরের আবেদন করি,  আমার সংসারে অভাব-অনটন দূর করতে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি একজন মা, আপনি একজন বোন, আপনি একজন সফল প্রধানমন্ত্রী। আমি আপনার কাছে কোন সাহায্যে চাই না। চাই শুধু একটা ভুমিহীন ঘর রাতে জানাও বৃদ্বা মাকে নিয়ে   মাথা গোজা যায়, দাড়ি ব্যবস্থা জন্ম অকুল আবেদন।
৪নং কাঁঠালিয়া সদর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের দক্ষিন আউরা গ্রামের হতদরিদ্র সফিকুল ইসলাম শাওন, গত ১৭ ই জানুয়ারি একটি ভূমিহীন ঘরের অভিযোগ ও আবেদন  করেন, মুখ্য সচিবের একান্ত সচিব ওসমান গনি  স্যারের বরাবর সেই আবেদনটি কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে  ফরওয়ার্ডিং করে , এই অভিযোগের  জের ধরে শনিবার চারটি পরিবারকে’ কে গৃহবন্দী করে , এবং   আগুন জ্বালিয়ে দেয়, রাতে বসতি ঘরে, কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা  নেতৃত্ব,  চারটি পরিবার দুঃখ প্রকাশ করে, এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে, আবেদন করেন আমরা চারটি পরিবার যেনো রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে পাড়ি, এ বিষয়ে সফিকুল ইসলাম শাওন গত ২৪ জানুয়ারি  ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন, আজ ২৫ ই জানুয়ারী   কমিশনার বরিশাল বরাবর একটি আবেদন করেন, ২৬ ই জানুয়ারী ২৩ তারিখ  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কার্য়ালয় লেখিত আবেদন করেন,  বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেন , সরজমিন গিয়ে দেখা যায় , এই প্রকল্প এলাকায় যারা আশ্রয় পেয়েছেন তাদের অনেকের স্বপ্নেও ছিল না এমন পাকা বাড়িতে থাকার। তবে এই প্রকল্প ঘিরে বাণিজ্যের অভিযোগও পাওয়া গেছে বিভিন্ন স্থান থেকে। স্থানীয় দালালরা ও প্রকল্প সংশ্লিষ্ট অসাধুদের মাধ্যমে অর্থ নেয়া হয়েছে উপকারভোগীদের কাছ থেকে।
কোথাও কোথাও নেয়া হয়েছে নির্মাণ সামগ্রীর দাম। আবার কোথাও মালামালের ভাড়ার কথা বলে নেয়া হয়েছে অর্থ। এমন বেশকিছু অভিযোগের সরাসরি তথ্য দিয়েছেন উপকারভোগীরা।কাঠালিয়া উপজেলায় ভূমিহীন ও গৃহহীদের ঘর নির্মাণের জন্য ৫০০০-১০০০০  লহ্ম টাকা নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ উপজেলায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক আশ্রয়ণ প্রকল্প  থেকে ৩০০টি ঘর বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। যার মধ্যে ২০০টি ঘরের কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। ঘর তৈরিতে শর্ত রয়েছে সেমিপাকা প্রতিটি ঘরে থাকতে হবে দুইটি বেডরুম, ১টি বাথরুম, বারান্দা এবং উপরে উন্নতমানের রঙিন টিন। যার জন্য ঘরপ্রতি বরাদ্দ দেয়া হয়েছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা। তবে এসব ঘর বিনামূল্যে দেয়ার কথা থাকলেও এ উপজেলায় ঘটছে ভিন্নতা। জনপ্রতি দিতে হয়েছে ৫০০০ থেকে ১০,০০০  লহ্ম টাকা করে। অভিযোগ রয়েছে- টাকা দিয়ে ঘর পাওয়ার পরও ইট-বালুসহ অর্ধেক নির্মাণ সামগ্রী কিনতে হচ্ছে নিজেদের। যাতে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে আরো ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা।ঘর উপহার পেয়েছে  কাঠালিয়া উপজেলার ৪নং ইউনিয়নে  ০২নং ওয়ার্ডের দহ্মিন আউরা গ্রামে যারা ঘর  পেয়েছে  তাদের মধ্যে রয়েছে  ৬৫ শতাংশ জমি কারো আবার বেশি,কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুফল চন্দ্র গোলদারসাংবাদিকদের বলেন,  আমরা সরকারি ঘরের জন্য টাকা নিলেও, ঘর দিচ্ছি,  কিছু ঘর যাদের জমি আছে তারাও পেয়েছে , এবং আমার সাথে বাহিরের লোক কিছু অফিসের কাজ করে তারাও পেয়েছে।
 ঝালকাঠি  জেলা প্রশাসক জোহর আলী,  জানান, সফিকুল ইসলাম শাওনের একটি ইমেইল আসছে আমাদের কাছে,  মুখ্য সচিবে একান্ত সচিবের,কাছ থেকে, সফিকুল ইসলাম শাওন ভুমিহীন ঘর পাইবে”তবে ঘরের জন্য কোনো টাকা নেয়া হয়েছে কিনা তা  জানা নেই এ ব্যাপারে আমার কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি” করলে ব্যাস্তানেও হবে,ভুমিহীন ঘরে দুর্নীতি হাওয়া  সামাজিক আন্দোলন কাঁঠালিয়া সাধারণ সম্পাদক  মোঃ ইসরাফিল তালুকদার শুভ, তার  ব্যক্তিগত ফেইসবুক আইডিতে  এ পোস্ট করেন বলেন,  জানতে চাই। পৈতৃক নিবাস আছে।  সেখানে ভাড়াটিয়া, নিজেরা খালের চরে সরকারি জমি দখল করে তুলে থাকছে। অন্য যায়গায় জমি কিনেছে, আবার, সরকারি জমিও পেয়েছে প্রায় দশ কাঠা। এখন আবার আশ্রয়ন প্রকল্পে ঘরও পেয়েছে  কি অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে?  এটাই বাস্তব কিভাবে সম্বব?  কে দেবে এর জবাব, উপজেলা বাসিকে জানিয়ে রাখলাম, সরকারি তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া ডিগ্রী কলেজের প্রভাষক নাসির উদ্দিন,  বলেন আমার প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা অবস্থায়  চাঁদাবাজ লোক নিয়ে এসে তালা ভেঙে প্রবেশ করে, নির্বাহী কমর্কতা সুফল চন্দ্র গোলদার,প্রতিষ্ঠানে থাকা এক কোটি টাকা নিয়ে যায়, মালামাল নিয়ে যায়, ১ংনং চেচরী রামপুর ইউনিয়নের  বাসিন্দা  মোঃ আরিফ খান বলেন কাঁঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমর্কত সুফল চন্দ্র গোলদার,  আমার কাছে ১০ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে, সে টাকা না দেওয়ায় আমাদের কিছু জমি সরকারি বলে নিয়ে যায় যা বতর্মানে কোর্টে মামলা চলমান,  ও আমার ঘরে  তালা ভেঙ্গে প্রবেশ করে, দশ লহ্ম টাকার মালামাল চুরি করে নিয়ে যায়।
নাসির হাওলাদার সংবাদ কর্মি কে বলেন ‘দহ্মিন আউরা গ্রামে যারা ভুমিহীন ঘর পাইছে তাদের সবার জমি আছে,  ৬৫ শতাংশ করে জমি আছে তারা কি করে ভুমিহীন হলো জানতে চাই, কাঁঠালিয়া বার্সির কাছে,  কাঠালিয়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি এইচ এম বাদল, আমাদের প্রেস ক্লাবের অফিস সহকারী সফিকুল ইসলাম শাওন  ভুমিহীন ঘর না পাওয়া এবং চারটি পরিবার গৃহ বন্ধ করায়, এটা কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা এটা ঠিক করেননি,  আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে এর সঠিক বিচার চাই, কাঠালিয়া উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক, সফিকুল ইসলাম রাসেল সিকদার,  বলছেন৷ কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার  সে দুনীতি বাজ বিভিন্ন দপ্তর ও যায়গা থেকে মাসিক চাঁদা তোলে, না হলে মিথ্যা মামলার হুমকি প্রযন্ত দেয়,  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কাছে এর সঠিক বিচার চাই, সাংবাদিক রাজিব তালুকদার, জানান কাঠালিয়া উপজেলা নিবাহী কমকর্তা সুফল চন্দ গোলদার  আমাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেল খাটায়, ব্যাল্য বিবাহর নিউজ করাতে,  নিবাহী কমকর্তার বিষন হলো কাঠালিয়া উপজেলা থেকে  বিশ কুটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাবে,কাঠালিয়া উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান বলেন, কাঠালিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তার নির্বাহী খমতা খাটিয়ে ,  সে এই কুকর্ম করে বেরায়,  কাঠালিয়ার মানুষ নির্বাহী কমকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার এর কাছে জিম্মি “কাঠালিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান এমাদুল হক মনির,  সংবাদ কর্মি কে বলেন,  আমি জানি সফিকুল ইসলাম শাওন, প্রকিতি ভুমিহীন ঘর পাওয়ার জগ্য, নির্বাহী কমর্কর্তার, শাওন কে ভুমিহীন ঘর দেও প্রযোন ছিলো।কাঠালিয়া সদর চেয়ারম্যান মাহমুদুল হক নাহিদ সিকদার, বতর্মানে নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার তার যখন খুশি তা করে বেরায়,  তার বিষন কাঠালিয়া উপজেলা থেকে বিশ কুটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে যাবে।

The post প্রধানমন্ত্রী কার্য়ালয়ে ঘরের আবেদন করায়  তিনটি পরিবার গৃহ বন্ধি appeared first on গোবি খবর.



Advertiser